শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
গতো বছরের বিদায়ের বেথা ভুলিয়ে দেবে এবারের পুজা। জয় মা দূর্গা।
সবাই কে শিশির ভেজা শিউলি ফুলের শুভেচ্ছা।আর বাকি ২৩ দিন।
সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শ্রীশ্রীদুর্গার অষ্টোত্তর-শতনাম:-
শ্রীশ্রীদুর্গার অষ্টোত্তর-শতনাম:-
ঈশ্বর উবাচ
শতনাম প্রবক্ষ্যামি শৃণুষ্ব কমলাননে।a
যস্য প্রসাদমাত্রেণ দুর্গা প্রীতা ভবেৎ সতী।।১।।
ওঁ সতী সাধ্বী ভবপ্রীতা ভবানী ভবমোচনী।
আর্য্যা দুর্গা জায়া আদ্যা ত্রিনেত্রা শূলধারিণী।।২।।
পিনাকধারিণী চিত্রা চন্দ্রঘণ্টা মহাতপা।
মনোবুদ্ধিরহঙ্কারা চিত্তরূপা চিতা চিতিঃ।।৩।।
সর্ব্বমন্ত্রময়ী সত্যা সত্যানন্দস্বরূপিণী।
অনন্তা ভাবিনী ভাব্যা ভব্যাঽভব্যা সদাগতিঃ।।৪।।
শাম্ভবী দেবমাতা চ চিন্তা রত্নপ্রিয়া সদা।
সর্ব্ববিদ্যা দক্ষকন্যা দক্ষযজ্ঞবিনাশিনী।।৫।।
অপর্ণানেকবর্ণা চ পাটলা পাটলাবতী।
পট্টাম্বরপরিধানা কলমঞ্জীররঞ্জিনী।।৬।।
অমেয়বিক্রমা ক্রূরা সুন্দরী পুরসুন্দরী।
বনদুর্গা চ মাতঙ্গী মতঙ্গমুনিপূজিতা।।৭।।
ব্রাহ্মী মাহেশ্বরী চৈন্দ্রী কৌমারী বৈষ্ণবী তথা।
চামুণ্ডা চৈব বারাহী লক্ষ্মীশ্চ পুরুষাকৃতিঃ।।৮।।
বিমলোৎকর্ষিণী জ্ঞানা ক্রিয়া সত্যা চ বুদ্ধিদা।
বহুলা বহুলপ্রেমা সর্ব্ববাহনবাহনা।।৯।।
শুম্ভনিশুম্ভহননী মহিষাসুরমর্দ্দিনী।
মধুকৈটভহন্ত্রী চ চণ্ডমুণ্ডবিনাশিনী।।১০।।
সর্ব্বাসুরবিনাশা চ সর্ব্বদানবঘাতিনী।
সর্ব্বশাস্ত্রময়ী সত্যা সর্ব্বাস্ত্রধারিণী।।১১।।
অনেকশস্ত্রহস্তা চ অনেকাস্ত্রধারিণী।
কুমারী চৈককন্যা চ কৈশোরী যুবতী যতিঃ।
অপ্রৌঢ়া চৈব প্রৌঢ়া চ বৃদ্ধমাতা বলপ্রদা।।১২।।
মহোদরা মুক্তকেশী ঘোররূপা মহাফলা।।১৩।।
অগ্নিজ্বালা রৌদ্রমুখী কালরাত্রিস্তপস্বিনী।।১৪।।
নারায়ণী ভদ্রকালী বিষ্ণুমায়া জলোদরী।।১৫।।
শিবদূতী করালী চ অনন্তা পরমেশ্বরী।
কাত্যায়নী চ সাবিত্রী প্রত্যক্ষা ব্রহ্মবাদিনী।।১৬।।
য ইদং প্রপঠেন্নিত্যং দুর্গানামশতাষ্টকম্।
নাসাধ্যং বিদ্যতে দেবি ত্রিষু লোকেষু পার্ব্বতি।।১৭।।
ধনং ধান্যং সুতং জায়াং হয়ং হস্তিনমেব চ।
চতুরঙ্গং তথা চান্তে লভেন্মুক্তিঞ্চ শাশ্বতীম্।।১৮।।
কুমারীং পূজয়িত্বা তু ধ্যাত্বা দেবীং সুরেশ্বরীম্।
পূজয়েৎ পরয়া ভক্ত্যা পঠন্নামশতাষ্টকম্।।১৯।।
তস্য সিদ্ধির্ভবেদ্দেবি সর্ব্বৈঃ সুরবরৈরপি।
রাজানো দাসতাং যান্তি রাজ্যশ্রিয়মবাপ্নুয়াৎ।।২০।।
গোরোচনালক্তককুঙ্কুমেন সিন্দুরকর্পূরমধুত্রয়েণ।
বিলিখ্য যন্ত্রং বিধিনা বিধিজ্ঞো ভবেৎ সদা ধারয়িতে পুরারিঃ।।২১।।
ভৌমাবাস্যানিশাভাগে চন্দ্রে শতভিষাং গতে।
বিলিখ্য প্রপঠেৎ স্তোত্রং স ভবেৎ সম্পদাং পদম্।।২২।।
বিশ্বসারতন্ত্রে দুর্গাশতনামস্তোত্রং সম্পূর্ণম্।
শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
সোমবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
আসুন জানি কলা বৌ কি এবং কেনো?
আসুন জানি কলা বৌ কি এবং কেনো?
দুর্গা পূজার সময় যদি আমরা মণ্ডপে গিয়ে শ্রী গণেশ কে দেখি, ত দেখতে পাই তাঁর পার্শ্বে লাল পেড়ে শাড়িতে ঘোমটা তে ঢাকা একটি কলা বৃক্ষ দেখি । অনেকে এটি কে কলা বৌ ও শ্রী গণেশের স্ত্রী হিসাবে বলে থাকেন । কিন্তু আদৌ এটি শ্রী গণেশের বৌ নয় । এটিকে ‘নবপত্রিকা’ বলা হয় । এটি মা দুর্গা । অর্থাৎ গণেশের জননী । গণেশের স্ত্রীর নাম রিদ্ধি ও সিদ্ধি ।
নবপত্রিকার আক্ষরিক অর্থ বোঝায় নয়টি পাতা । কিন্তু এখানে নয়টি উদ্ভিদ দিয়ে নবপত্রিকা গঠন করা হয় । এই নয়টি উদ্ভিদ মা দুর্গার নয়টি শক্তির প্রতীক । এই নয়টি উদ্ভিদ হল- কদলী বা রম্ভা ( কলা গাছ ), কচু, হরিদ্রা ( হলুদ ), জয়ন্তী , বিল্ব ( বেল ), দাড়িম্ব ( দাড়িম ), অশোক, মান ও ধান । একটি সপত্র কলাগাছের সাথে অপর আট টি সপত্র উদ্ভিদ একত্র করে দুটি বেলের সাথে সাদা অপরাজিতা লতা দিয়ে বেঁধে লাল পাড় সাদা শাড়ি পড়িয়ে ঘোমটা দিয়ে বধূর আকার দেওয়া হয় । তারপর তাতে সিঁদুর দিয়ে দুর্গা দেবীর ডান পাশে রাখা হয় । এটি গণেশের ডান পাশে দেখা যায় ।
আসুন এবার নয় টি উদ্ভিদের অধিষ্টাত্রী দেবীর সম্বন্ধে জানি । কলা গাছ এর অধিষ্টাত্রী দেবী ব্রহ্মাণী , কচু গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কালিকা, হরিদ্রা গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী উমা, জয়ন্তী গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কার্ত্তিকী, বিল্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শিবা, দাড়িম্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী রক্তদন্তিকা, অশোক গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শোকরহিতা, মান গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী চামুন্ডা ও ধান গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী লক্ষ্মী। দুর্গা পূজোর প্রথম দিন সপ্তমীর দিন সকালে পুরোহিত নিজেই নবপত্রিকা কে নিয়ে নিকটস্থ কোন নদী বা পুকুরে স্নান করাতে নিয়ে যান । সাথে মহিলারা উলু ধ্বনি ও শঙ্খ ধ্বনি করতে করতে যান, ঢাকী রাও ঢাক বাজাতে বাজাতে যান । শাস্ত্রবিধি অনুযায়ী স্নান করানোর পর নবপত্রিকাকে নতুন শাড়ি পরানো হয়। তারপর পূজামণ্ডপে নিয়ে এসে নবপত্রিকাকে দেবীর ডান দিকে একটি কাষ্ঠসিংহাসনে স্থাপন করা হয়। পূজামণ্ডপে নবপত্রিকা প্রবেশের মাধ্যমে দুর্গাপূজার মূল অনুষ্ঠানটির প্রথাগত সূচনা হয়। নবপত্রিকা প্রবেশের পর দর্পণে দেবীকে মহাস্নান করানো হয়। এরপর বাকি দিনগুলিতে নবপত্রিকা প্রতিমাস্থ দেবদেবীদের সঙ্গেই পূজিত হতে থাকেন । বিশেষভাবে লক্ষণীয় হল, নবপত্রিকা প্রবেশের পূর্বে পত্রিকার সম্মুখে দেবী চামুণ্ডার আবাহন ও পূজা করা হয়। পত্রিকাস্থ অপর কোনো দেবীকে পৃথকভাবে পূজা করা হয় না।
নবপত্রিকা কি ভাবে দুর্গা পূজার সাথে মিশে গেলো – তা নিয়ে পণ্ডিত গনের নানা মত । মার্কণ্ড পুরানে নবপত্রিকা পূজার বিধান নেই । দেবী ভাগবতে নব দুর্গার উল্লেখ থাকলেও নবপত্রিকার উল্লেখ নেই । কালিকা পুরানে এই নিয়ম না থাকলে সপ্তমী তে পত্রিকা পূজার কথা আছে । কৃত্তিবাসী রামায়নে এর উল্লেখ পাওয়া যায় । – “বাঁধিলা পত্রিকা নব বৃক্ষের বিলাস।”
সম্ভবত শবর জাতি গণ কোন এক সময় নয়টি গাছ দিয়ে নব দুর্গার পূজা করতেন। সেই থেকে এই রীতি হয়তো দুর্গা পূজোতে প্রবেশ করেছে । আবার শস্য দেবীকে দুর্গা দেবীর সাথে মিশিয়ে দেবার জন্য এই রীতির আয়োজন । যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি লিখেছেন, “আমি নবপত্রিকার উৎপত্তি ও প্রয়োজন বিন্দুমাত্র বুঝিতে পারি নাই। নবপত্রিকা নবদুর্গা, ইহার দ্বারাও কিছুই বুঝিলাম না। দেবীপুরাণে নবদুর্গা আছে, কিন্তু নবপত্রিকা নাই।… নবপত্রিকা দুর্গাপূজার এক আগন্তুক অঙ্গ হইয়াছে।… বোধ হয় কোনও প্রদেশে শবরাদি জাতি নয়টি গাছের পাতা সম্মুখে রাখিয়া নবরাত্রি উৎসব করিত। তাহাদের নবপত্রী দুর্গা-প্রতিমার পার্শ্বে স্থাপিত হইতেছে।
দুর্গা পূজার সময় যদি আমরা মণ্ডপে গিয়ে শ্রী গণেশ কে দেখি, ত দেখতে পাই তাঁর পার্শ্বে লাল পেড়ে শাড়িতে ঘোমটা তে ঢাকা একটি কলা বৃক্ষ দেখি । অনেকে এটি কে কলা বৌ ও শ্রী গণেশের স্ত্রী হিসাবে বলে থাকেন । কিন্তু আদৌ এটি শ্রী গণেশের বৌ নয় । এটিকে ‘নবপত্রিকা’ বলা হয় । এটি মা দুর্গা । অর্থাৎ গণেশের জননী । গণেশের স্ত্রীর নাম রিদ্ধি ও সিদ্ধি ।
নবপত্রিকার আক্ষরিক অর্থ বোঝায় নয়টি পাতা । কিন্তু এখানে নয়টি উদ্ভিদ দিয়ে নবপত্রিকা গঠন করা হয় । এই নয়টি উদ্ভিদ মা দুর্গার নয়টি শক্তির প্রতীক । এই নয়টি উদ্ভিদ হল- কদলী বা রম্ভা ( কলা গাছ ), কচু, হরিদ্রা ( হলুদ ), জয়ন্তী , বিল্ব ( বেল ), দাড়িম্ব ( দাড়িম ), অশোক, মান ও ধান । একটি সপত্র কলাগাছের সাথে অপর আট টি সপত্র উদ্ভিদ একত্র করে দুটি বেলের সাথে সাদা অপরাজিতা লতা দিয়ে বেঁধে লাল পাড় সাদা শাড়ি পড়িয়ে ঘোমটা দিয়ে বধূর আকার দেওয়া হয় । তারপর তাতে সিঁদুর দিয়ে দুর্গা দেবীর ডান পাশে রাখা হয় । এটি গণেশের ডান পাশে দেখা যায় ।
আসুন এবার নয় টি উদ্ভিদের অধিষ্টাত্রী দেবীর সম্বন্ধে জানি । কলা গাছ এর অধিষ্টাত্রী দেবী ব্রহ্মাণী , কচু গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কালিকা, হরিদ্রা গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী উমা, জয়ন্তী গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কার্ত্তিকী, বিল্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শিবা, দাড়িম্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী রক্তদন্তিকা, অশোক গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শোকরহিতা, মান গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী চামুন্ডা ও ধান গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী লক্ষ্মী। দুর্গা পূজোর প্রথম দিন সপ্তমীর দিন সকালে পুরোহিত নিজেই নবপত্রিকা কে নিয়ে নিকটস্থ কোন নদী বা পুকুরে স্নান করাতে নিয়ে যান । সাথে মহিলারা উলু ধ্বনি ও শঙ্খ ধ্বনি করতে করতে যান, ঢাকী রাও ঢাক বাজাতে বাজাতে যান । শাস্ত্রবিধি অনুযায়ী স্নান করানোর পর নবপত্রিকাকে নতুন শাড়ি পরানো হয়। তারপর পূজামণ্ডপে নিয়ে এসে নবপত্রিকাকে দেবীর ডান দিকে একটি কাষ্ঠসিংহাসনে স্থাপন করা হয়। পূজামণ্ডপে নবপত্রিকা প্রবেশের মাধ্যমে দুর্গাপূজার মূল অনুষ্ঠানটির প্রথাগত সূচনা হয়। নবপত্রিকা প্রবেশের পর দর্পণে দেবীকে মহাস্নান করানো হয়। এরপর বাকি দিনগুলিতে নবপত্রিকা প্রতিমাস্থ দেবদেবীদের সঙ্গেই পূজিত হতে থাকেন । বিশেষভাবে লক্ষণীয় হল, নবপত্রিকা প্রবেশের পূর্বে পত্রিকার সম্মুখে দেবী চামুণ্ডার আবাহন ও পূজা করা হয়। পত্রিকাস্থ অপর কোনো দেবীকে পৃথকভাবে পূজা করা হয় না।
নবপত্রিকা কি ভাবে দুর্গা পূজার সাথে মিশে গেলো – তা নিয়ে পণ্ডিত গনের নানা মত । মার্কণ্ড পুরানে নবপত্রিকা পূজার বিধান নেই । দেবী ভাগবতে নব দুর্গার উল্লেখ থাকলেও নবপত্রিকার উল্লেখ নেই । কালিকা পুরানে এই নিয়ম না থাকলে সপ্তমী তে পত্রিকা পূজার কথা আছে । কৃত্তিবাসী রামায়নে এর উল্লেখ পাওয়া যায় । – “বাঁধিলা পত্রিকা নব বৃক্ষের বিলাস।”
সম্ভবত শবর জাতি গণ কোন এক সময় নয়টি গাছ দিয়ে নব দুর্গার পূজা করতেন। সেই থেকে এই রীতি হয়তো দুর্গা পূজোতে প্রবেশ করেছে । আবার শস্য দেবীকে দুর্গা দেবীর সাথে মিশিয়ে দেবার জন্য এই রীতির আয়োজন । যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি লিখেছেন, “আমি নবপত্রিকার উৎপত্তি ও প্রয়োজন বিন্দুমাত্র বুঝিতে পারি নাই। নবপত্রিকা নবদুর্গা, ইহার দ্বারাও কিছুই বুঝিলাম না। দেবীপুরাণে নবদুর্গা আছে, কিন্তু নবপত্রিকা নাই।… নবপত্রিকা দুর্গাপূজার এক আগন্তুক অঙ্গ হইয়াছে।… বোধ হয় কোনও প্রদেশে শবরাদি জাতি নয়টি গাছের পাতা সম্মুখে রাখিয়া নবরাত্রি উৎসব করিত। তাহাদের নবপত্রী দুর্গা-প্রতিমার পার্শ্বে স্থাপিত হইতেছে।
সৌজন্যেঃদূর্গা পূজা দত্তপাড়া কল্যান সংঘ পাংশা
শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শনিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শুভ জন্মাষ্টমী-2015
জন্মাষ্টমী বা কৃষ্ণজন্মাষ্টমী একটি হিন্দু উৎসব। এটি বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। এর অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী,গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তীইত্যাদি।
হিন্দু পঞ্জিকা মতে, সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণীনক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। উৎসবটি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো এক সময়ে পড়ে।
সৌজন্যেঃদূর্গা পূজা দত্তপাড়া কল্যান সংঘ পাংশা
বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শ্রীশ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা উৎসব ২০১৫
শ্রীশ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা উৎসব ২০১৫
এই শারদীয় পুজায় দুর্গা দুর্গা বলে-
ধ্যানরত ঐ কৃষ্ণ ভগবান;
মধুকৈটভের হস্ত থেকে ব্রহ্মা মুক্তি চান;
দুর্বাসা মুনির শাপে ভ্রষ্ট
দেবরাজ ইন্দ্র ভীত সন্ত্রস্ত-
ক্ষীরোদ সাগরের তীরে ব্রহ্মার মানসপূত্র মনু-
এক মৃন্ময়ী মূরতিকে করে আরাধনা ভক্তিময়তায়।
যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিতা।
এই কোজাগরী পূর্ণিমায় এসো হে,
মহিষাসুর মর্দিনী, দশভূজা, কাত্যায়নী, দুর্গা!
তেজঃপুঞ্জ স্থীত করো আমাদের বসুধায়;
রক্তবীজ দৈত্যের বলয় থেকে রক্ষা করো,
রক্ষা করো মহাসুর শুম্ভ-নিশুম্ভ প্রজন্ম ধারা।
আজ অস্থিরতায় কাঁপে মেদিনী,
নিরন্ন, নিরস্ত্র, দূর্বল কাঁদে অসীম লজ্জায়;
যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিতা।
সৌজন্যেঃদূর্গা পূজা দত্তপাড়া কল্যান সংঘ পাংশা
মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
শ্রীশ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা উৎসব ২০১৫
শ্রীশ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা উৎসব ২০১৫
চারিদিকে শারদীয়া দুর্গোত্সবের আয়োজন, মাত্
চরনে পূস্পাঞ্জলী প্রদানের প্রস্তুতি চলছে ।
প্রতি বছরের মতো এবারো দত্তপারা কল্যাণ
সংঘ পূজা কমিটি তাদের মন্দির
প্রাঙ্গণে জগত্জননী দুর্গার
শ্রীচরণে পূস্পাঞ্জলি প্রদাণের আয়োজন
করেছে । দুর্গতিনাশিণী মায়ের আগমনে দূরীভুত
হোক সকল অন্ধকার, কেটেযাক গ্লানি, উজ্ঝল
আলোয় ভরে উঠুক দিক দিগন্ত । মায়ের
আশীর্বাদ ছড়িয়ে পড়ুক দশদিকে ।
শারদীয়া দুর্গোত্সব সবার জীবণে বয়ে আনুক
শান্তি, সবাই সুখী হোক,আনন্দে ভরে উঠুক
প্রতিটি গৃহকোণ । সকলকে জানাই সারদ
প্রীতি ও শুভেচ্ছা ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)